গুড় তৈরির তিন মাসের প্রতিযোগিতা , আর তাকে ঘিরেই দক্ষযজ্ঞ , কোথায় হয় এই প্রতিযোগিতা ?
কুশল দাশগুপ্ত , মালদা
এযেন এক অলিখিত প্রতিযোগিতা । শীতের অন্যতম প্রধান আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা একটি বিষয়কে নিয়ে চলছে বছরের পর ধরে তিন মাসের প্রতিযোগিতা। হয়ত ভাবতেই পারেন , কি সেটা ? চলুন খবরের ভিতরে যাওয়া যাক।
পুরাতন মালদা থানার যাত্রাডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় এখন গুঁড় তৈরির প্রতিযোগিতা । পৌষ মাস শুরু হতেই দুর্গাপুর গ্রামে শুরু হয়েছে খেজুরের গুঁড় তৈরির রেষারেষি । স্বাদ-গুন যার যত ভালো হবে তার ততটাই মিলবে লাভের অঙ্ক । বাড়ির পুরুষরা শুধু নয় , মহিলারাও হাত মিলিয়েছেন এই কাজে ।
এখন দুর্গাপুর গ্রাম জুড়ে খেজুর গুঁড় তৈরির দক্ষযজ্ঞ শুরু হয়েছে । ইতিমধ্যে খেজুরের গুঁড় বরাত দেওয়ার জন্য গ্রামের বাড়ি বাড়ি পাইকারের দল ঘুরতে শুরু করেছেন। চেখেও দেখছেন কার কতটা গুঁড় এর গুণগত মান ভালো । যার যত স্বাদ ভালো , তার বায়নার পাল্লা ভারী।
যদিও প্রস্তুতকারকদের বক্তব্য , তিন মাসের জন্য খেজুরের রস সংগ্রহ করে গুঁড় তৈরীর কাজ করা হয় । আগের থেকে এখন খেজুরের গুঁড়ের চাহিদা অনেকটাই বেড়েছে । তবে সরকারের কাছে খেজুর গুঁড় উৎপাদনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন তারা।কারন এখন খরচ বেড়ে গেছে প্রচুর পরিমানে,আর এতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়,কাজেই সরকার যদি সহযোগীতা করে তবেই গুড় উৎপাদন করা সম্ভব হবে।আর এখন প্রচুর লোক এই ব্যাবসায় নেমে পড়েছে,কাজেই টাকা না থাকলে কোনভাবেই এই ব্যাবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।শুধু ওই অঞ্চলে নয় মালদার বিভিন্ন জায়গাতেই তৈরী হয়েছে গুড় তৈরীর কারখানা,যাদের টাকা আছে তারা সহজেই কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে,আর যাদের নেই তারা পিছিয়ে পড়ছে ক্রমশ।
তাই তারা জানিয়েছেন যদি সরকার তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তবেই সম্ভব হবে গুড় তৈরী করা নাহলে টাকার অভাবে অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে এই ব্যাবসা।
এখন দুর্গাপুর গ্রাম জুড়ে খেজুর গুঁড় তৈরির দক্ষযজ্ঞ শুরু হয়েছে । ইতিমধ্যে খেজুরের গুঁড় বরাত দেওয়ার জন্য গ্রামের বাড়ি বাড়ি পাইকারের দল ঘুরতে শুরু করেছেন। চেখেও দেখছেন কার কতটা গুঁড় এর গুণগত মান ভালো । যার যত স্বাদ ভালো , তার বায়নার পাল্লা ভারী।
যদিও প্রস্তুতকারকদের বক্তব্য , তিন মাসের জন্য খেজুরের রস সংগ্রহ করে গুঁড় তৈরীর কাজ করা হয় । আগের থেকে এখন খেজুরের গুঁড়ের চাহিদা অনেকটাই বেড়েছে । তবে সরকারের কাছে খেজুর গুঁড় উৎপাদনের ক্ষেত্রে সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন তারা।কারন এখন খরচ বেড়ে গেছে প্রচুর পরিমানে,আর এতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়,কাজেই সরকার যদি সহযোগীতা করে তবেই গুড় উৎপাদন করা সম্ভব হবে।আর এখন প্রচুর লোক এই ব্যাবসায় নেমে পড়েছে,কাজেই টাকা না থাকলে কোনভাবেই এই ব্যাবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।শুধু ওই অঞ্চলে নয় মালদার বিভিন্ন জায়গাতেই তৈরী হয়েছে গুড় তৈরীর কারখানা,যাদের টাকা আছে তারা সহজেই কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছে,আর যাদের নেই তারা পিছিয়ে পড়ছে ক্রমশ।
তাই তারা জানিয়েছেন যদি সরকার তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তবেই সম্ভব হবে গুড় তৈরী করা নাহলে টাকার অভাবে অচিরেই বন্ধ হয়ে যাবে এই ব্যাবসা।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন